23-
عن مالك، عن يحيى بن سعيد، أنه كان يقول: «إن المصلي ليصلي الصلاة وما فاته وقتها.
ولما فاته من وقتها أعظم، أو أفضل من أهله وماله»
Yahya related to me from Malik thatYahya ibn Said used to say, "Even if someone manages to pray before the time of the prayer has passed, the time that has passed him by is more important, or better, than his family and wealth." Yahya said that Malik said, "If the time for a prayer comes and a traveller delays a prayer through neglect or forgetfulness until he reaches his family, he should do that prayer in full if he arrives within the time. But if he arrives when the time has past, he should do the travelling prayer. That way he only repays what he owes." Malik said, "This is what I have found the people and men of knowledge doing in our community." Malik explained that shafaq was the redness in the sky after the sun had set, and said, "When the redness has gone then the isha prayer is due and you have left the time of maghrib
Salim al-Hilali said: Hadith Maqtu Sahih
یحیی بن سعید کہتے تھے کہ نمازی کبھی نماز پڑھتا ہے اور وقت جاتا نہیں رہتا لیکن جس قدر وقت گزر گیا وہ اچھا اور بہتر تھا اس کے گھر بار سے۔
Telah menceritakan kepadaku dari Malik dari [Yahya bin Said] dia berkata; "orang yang melaksanakan shalat itu tidak menyia-nyiakan waktunya. Jika tersita waktunya karena shalat, maka itu lebih baik dari pada hilang keluarga dan hartanya
রেওয়ায়ত ২৩. ইয়াহইয়া ইবন সাঈদ (রহঃ) বলতেনঃ মুসল্লি এমন সময়ে নামায পড়িবে, যখন তাহার নামাযের ওয়াক্ত ফাউত হয় নাই, তাহা অতি উত্তম, কিন্তু মুসল্লির নামাযের যে সময় ফাউত হইয়া গিয়াছে (অর্থাৎ মুস্তাহাব সময় ফাউত হইয়া মাকরূহ ওয়াক্ত উপস্থিত হইয়াছে) তবে সেই (ফাউত হওয়া মুস্তাহাব) সময় তাহার পরিজন ও মাল অপেক্ষাও বড় উত্তম। মালিক (রহঃ) বলেনঃ সফরকালে (যেই সফরে নামায কসর পড়িতে হয় সেইরূপ সফর) যাহার নামাযের সময় উপস্থিত হইয়াছে, সে যদি ভুলে অথবা ব্যস্ততাবশত নামায পড়িতে বিলম্ব করে এবং এই অবস্থায় নিজের পরিজনের নিকট প্রত্যাবর্তন করে, তবে সে যদি নামাযের সময় থাকিতে পরিজনের নিকট প্রত্যাবর্তন করে সে মুকীমের নামায পড়িবে, আর যদি নামাযের সময় চলিয়া যাওয়ার পর প্রত্যাবর্তন করে, সে মুসাফিরের নামায পড়িবে। কারণ যেরূপ তাহার উপর ফরয হইয়াছিল সেইরূপ সে কাযা পড়িবে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নগরীর লোকজন ও আহলে ইলমকে আমি ইহার উপরই পাইয়াছি (অর্থাৎ তাহাদের আমল ও অভিমতও ঐরূপই ছিল)। মালিক (রহঃ) বলেনঃ অস্তাচলে যে লালিমা দৃষ্ট হয় উহাই শফক (شفق)। লালিমা চলিয়া গেলে ইশার নামায ওয়াজিব হইল এবং তুমি মাগরিবের সময় হইতে বাহির হইলে।