حديث الرسول ﷺ English الإجازة تواصل معنا
الحديث النبوي

حديث يتخولنا بالموعظة في الأيام كراهة السآمة علينا - صحيح البخاري

صحيح البخاري | (حديث: يتخولنا بالموعظة في الأيام كراهة السآمة علينا )

68- عن ابن مسعود قال كان النبي صلى الله عليه وسلم يتخولنا بالموعظة في الأيام كراهة السآمة علينا عن ابن مسعود، قال: كان النبي صلى الله عليه وسلم «يتخولنا بالموعظة في الأيام، كراهة السآمة علينا»


ترجمة الحديث باللغة الانجليزية

Narrated Ibn Mas`ud:The Prophet (ﷺ) used to take care of us in preaching by selecting a suitable time, so that we might not get bored. (He abstained from pestering us with sermons and knowledge all the time)


ترجمة الحديث باللغة الأوردية

ہم سے محمد بن یوسف نے بیان کیا، انہیں سفیان نے اعمش سے خبر دی، وہ ابووائل سے روایت کرتے ہیں، وہ عبداللہ بن مسعود رضی اللہ عنہ سے کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے ہمیں نصیحت فرمانے کے لیے کچھ دن مقرر کر دیئے تھے اس ڈر سے کہ کہیں ہم کبیدہ خاطر نہ ہو جائیں۔


ترجمة الحديث باللغة التركية

İbn-i Mes’ud r.a. şöyle dedi: Nebiyy-i Muhterem (sallallahu aleyhi ve sellem) va`z (ve nasîhat) husûsunda bize bıkkınlık gelmesin diye halimize bakıp (ona göre) gün ve (saat) kollardı. Tekrar: 70, 6411. Diğer tahric: Tirmizi edeb; Müslim, Sıfat-ıl Kıyame


ترجمة الحديث باللغة الإندونيسية

Telah menceritakan kepada kami [Muhammad bin Yusuf] berkata, telah mengabarkan kepada kami [Sufyan] dari [Al A'masy] dari [Abu Wa'il] dari [Ibnu Mas'ud] berkata; bahwa Nabi shallallahu 'alaihi wasallam memperingatkan kami dengan suatu pelajaran tentang hari-hari yang sulit yang akan kami hadapi


ترجمة الحديث باللغة البنغالية

(بَاب الْعِلْمُ قَبْلَ الْقَوْلِ وَالْعَمَلِ. ৩/১০. বলা ও করার পূর্বে জ্ঞান আবশ্যক। لِقَوْلِ اللهِ تَعَالَى )فَاعْلَمْ أَنَّهُ لآ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ( فَبَدَأَ بِالْعِلْمِ মহা মহিমান্বিত আল্লাহ্ বলেনঃ ‘‘সুতরাং জেনে রাখ, আল্লাহ্ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই।’ (সূরাহ্ মুহাম্মাদ ৪৭/১৯)। আল্লাহ্ ‘ইলম দ্বারা আরম্ভ করেছেন। وَأَنَّ الْعُلَمَاءَ هُمْ وَرَثَةُ الْأَنْبِيَاءِ وَرَّثُوا الْعِلْمَ مَنْ أَخَذَهُ أَخَذَ بِحَظٍّ وَافِرٍ وَمَنْ سَلَكَ طَرِيقًا يَطْلُبُ بِهِ عِلْمًا سَهَّلَ اللهُ لَهُ طَرِيقًا إِلَى الْجَنَّةِ وَقَالَ جَلَّ ذِكْرُهُ )إِنَّمَا يَخْشَى اللهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ( وَقَالَ )وَمَا يَعْقِلُهَا إِلاَّ الْعَالِمُونَ وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ( وَقَالَ )هَلْ يَسْتَوِي الَّذِينَ يَعْلَمُونَ وَالَّذِينَ لاَ يَعْلَمُونَ( وَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَنْ يُرِدْ اللهُ بِهِ خَيْرًا يُفَقِّهْهُ فِي الدِّينِ وَإِنَّمَا الْعِلْمُ بِالتَّعَلُّمِ وَقَالَ أَبُو ذَرٍّ لَوْ وَضَعْتُمْ الصَّمْصَامَةَ عَلَى هَذِهِ وَأَشَارَ إِلَى قَفَاهُ ثُمَّ ظَنَنْتُ أَنِّي أُنْفِذُ كَلِمَةً سَمِعْتُهَا مِنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَبْلَ أَنْ تُجِيزُوا عَلَيَّ لَأَنْفَذْتُهَا وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ )كُونُوا رَبَّانِيِّينَ( حُلَمَاءَ فُقَهَاءَ وَيُقَالُ الرَّبَّانِيُّ الَّذِي يُرَبِّي النَّاسَ بِصِغَارِ الْعِلْمِ قَبْلَ كِبَارِهِ. আলিমগণই নবীগণের উত্তরাধিকারী। তাঁরা জ্ঞানের উত্তরাধিকারী হয়েছেন। যে জ্ঞান অর্জন করে সে বিরাট অংশ লাভ করে। আর যে ব্যক্তি ‘ইল্ম অর্জনের জন্য পথ চলে, আল্লাহ্ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতের পথ সুগম করে দেন। আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ ‘আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলিমগণই তাঁকে ভয় করে- (সূরাহ্ ফাতির ৩৫/২৮)। আল্লাহ্ তা‘আলা আরো বলেনঃ ‘‘আলিমগণ ব্যতীত তা কেউ অনুধাবন করে না’’- (সূরাহ্ আল-‘আনকাবুত ২৯/৩৪)। অন্যত্র আল্লাহ বলেনঃ তারা বলবে, ‘আমরা যদি শুনতাম অথবা উপলব্ধি করতাম, তাহলে আমরা জাহান্নামবাসী হতাম না- (সূরাহ্ মুল্ক ৬৭/১০)। অন্যত্র তিনি বলেনঃ ‘‘বল, যারা জানে আর যারা জানে না, তারা কি সমান হতে পারে?’ (সূরাহ্ যুমার ৩৯/৯)। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ্ যার কল্যাণ কামনা করেন তাকে দ্বীনের ‘ইল্ম দান করেন। আর অধ্যয়নের মাধ্যমেই জ্ঞান অর্জিত হয়। আবূ যার (রাযি.) তাঁর ঘাড়ের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, যদি তোমরা এখানে তরবারী রাখ, অতঃপর আমি বুঝতে পারি যে, তোমরা সে তরবারী আমার উপর চালাবার পূর্বে আমি একটু কথা বলার সুযোগ পাব, তবে আমি যা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনেছি, অবশ্যই তা বলে ফেলব। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বাণীঃ উপস্থিত ব্যক্তিরা যেন অনুপস্থিত ব্যক্তির নিকট (আমার বাণী) পৌঁছে দেয়। ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) বলেন, كُونُوا رَبَّانِيِّينَ ‘‘তোমরা রববানী হও।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরানঃ ৩/৭৯)। এখানে رَبَّانِيِّينَ অর্থ প্রজ্ঞাবান, আলিম ও ফকীহগণ। আরো বলা হয় رَبَّانِيসে ব্যক্তিকে বলা হয় যিনি মানুষকে জ্ঞানের বড় বড় বিষয়ের পূর্বে ছোট ছোট বিষয় শিক্ষা দিয়ে থাকেন। ৬৮. ইবনু মাস‘ঊদ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের অবস্থার প্রতি লক্ষ্য রেখে নির্দিষ্ট দিনে নাসীহাত করতেন, আমরা যাতে বিরক্ত বোধ না করি। (৭০,৬৪১১; মুসলিম ৫০/১৯ হাঃ ২৮২১, আহমাদ ৪০৬০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)



(يتخولنا بالموعظة) يتعهدنا مراعيا أوقات نشاطنا ولا يفعل ذلك دائما.
(كراهة السآمة) لا يحب أن يصيبنا الملل