1495- حدثني مالك أنه سمع ربيعة بن أبي عبد الرحمن وغيره يذكرون أن مكاتبا كان للفرافصة بن عمير الحنفي وأنه عرض عليه أن يدفع إليه جميع ما عليه من كتابته فأبى الفرافصة فأتى المكاتب مروان بن الحكم وهو أمير المدينة فذكر ذلك له فدعا مروان الفرافصة فقال له ذلك فأبى فأمر مروان بذلك المال أن يقبض من المكاتب فيوضع في بيت المال وقال للمكاتب اذهب فقد عتقت فلما رأى ذلك الفرافصة قبض المال
Malik related to me that he heard Rabia ibn Abi Abd ar-Rahman and others mention that al-Furafisa ibn Umar al-Hanafi had a mukatab who offered to pay him all of his kitaba that he owed. Al-Furafisa refused to accept it and the mukatab went to Marwan ibn al-Hakam who was the amir of Madina and brought up the matter. Marwan summoned al-Furafisa and told him to accept. He refused. Marwan then ordered that the payment be taken from the mukatab and placed in the treasury. He said to the mukatab "Go, you are free." When al-Furafisa saw that, he took the money. Malik said, "What is done among us when a mukatab pays all the instalments he owes before their term, is that it is permitted to him. The master cannot refuse him that. That is because payment removes every condition from the mukatab as well as service and travel. The setting free of a man is not complete while he has any remaining slavery, and neither would his inviolability as a free man be complete and his testimony permitted and inheritance obliged and such things in that situation. His master must not make any stipulation of service on him after he has been set free." Malik said that it was permitted for a mukatab who became extremely ill and wanted to pay his master all his instalments because his heirs who were free would then inherit from him and he had no children with him in his kitaba, to do so, because by that he completed his inviolability as a free man, his testimony was permitted, and his admission of what he owed of debts to people was permitted. His bequest was permitted as well. His master could not refuse him that by saying, "He is escaping from me with his property
Salim al-Hilali said: Hadith Maqtu Sahih
İmâm-ı Mâlik der ki: Mükâtebe anlaşması yapılan köle grubu içerisinde kitabet borcunu hiç ödememiş ve ödemeye yardımı olmayan güçsüz, çok yaşlı mükatebi ve çocuğu efendileri azat edebilir
Telah menceritakan kepadaku Malik bahwa dia mendengar [Rabi'ah bin Abu Abdurrahman] dan [Selainnya] mereka menyebutkan bahwa mukatab milik Furafishah bin 'Umair Al Hanafi, menawarkan dirinya untuk membayar lunas apa yang menjadi beban pembebasannya, namun Furafishah menolaknya. Lalu budak mukatab tersebut menemui [Marwan bin Hakam], gubernur Madinah, guna menyampaikan hal itu. Marwan lantas memanggil Furafishah dan menyampaikan persoalan tersebut kepadanya, namun ia tetap menolaknya. Akhirnya Marwan memerintahkan agar harta milik budak Mukatab tersebut dimasukkan ke dalam baitul mal, dan kepada budak tersebut Marwan berkata, "Pergilah, engkau telah bebas." Ketika Furafishah melihat hal itu, dia mengambil harta tersebut
রেওয়ায়ত ১১. মালিক (রহঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি স্বর্ণ অথবা রৌপ্যের বিনিময়ে আপন ক্রীতদাসের সহিত মুকাতাবাত করিয়াছে এবং ক্রীতদাসের উপর তাহার কিতাবাতের মধ্যে শর্তারোপ করিয়াছে, সফরের অথবা খেদমতের অথবা কুরবানীর, আর ইহার প্রত্যেকটির নাম নির্দিষ্ট করিয়া দিয়াছে (যাহার শর্ত করিয়াছে কিতাবাতের মধ্যে)। অতঃপর মুকাতাব নির্দিষ্ট সময় আসার পূর্বে তাহার সকল কিস্তি শোধ করিতে সমর্থ হইয়াছে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ যখন উহার সকল কিস্তি শোধ করিয়াছে, উহার উপর এই শর্ত (আরোপিত) রহিয়াছে, সে আযাদ হইয়া যাইবে এবং উহার সম্মান পূর্ণ হইয়াছে। এখন লক্ষ্য করিতে হইবে, উহার উপর যে শর্তারোপ করা হইয়াছে খেদমত অথবা প্রবাস অথবা এই জাতীয় অন্য কিছু যাহা উহাকে নিজেই করিতে হইবে। তবে এই জাতীয় শর্তাদি উহা হইতে পরিহার করা হইবে এবং তাহার কর্তার এই জাতীয় কিছুতে অধিকার থাকিবে না। পক্ষান্তরে যে শর্ত হয় কুরবানী; পোশাক অথবা অন্য কোন কিছুর যাহা আদায় করা হয় (এই জাতীয় শর্ত করিয়া থাকিলে) উহা হইবে দীনার, দিরহামের মতো। মুকাতাবের উপর উহার মূল্য নির্ধারিত করা হইবে। অতঃপর সেই অর্থ কিস্তির মাধ্যমে কর্তাকে পরিশোধ করিবে। যতক্ষণ কিস্তির সহিত ইহা আদায় না করিবে ততক্ষণ সে আযাদ হইবে না। মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত যাহাতে কোন মতভেদ নাই, তাহা এই—মুকাতাব সেই ক্রীতদাসের মতো যাহাকে তাহার কর্তা দশ বৎসর খেদমত করার (শর্তে) পর আযাদ করিয়াছে। অতঃপর তাহার কর্তা যিনি ক্রীতদাসকে আযাদ করিয়াছে (অর্থাৎ আযাদ করার কথা দিয়াছে শর্তাধীনে) কর্তা মৃত্যুবরণ করিয়াছে দশ বৎসর (অতিবাহিত হওয়ার) পূর্বে। তবে যে (কয় বৎসর বা মাসের) খেদমত অবশিষ্ট রহিয়াছে সে খেদমত কর্তার ওয়ারিসগণের প্রাপ্য হইবে; আর (আযাদীর) পর উহার উত্তরাধিকার পাইবে যে আযাদীর চুক্তি করিয়াছিল সে এবং তাহার পুরুষ সন্তানগণ অথবা আসাবাগণ। মালিক (রহঃ) বলেনঃ এক ব্যক্তি তাহার মুকাতাবের উপর শর্তারোপ করিয়াছে, তুমি প্রবাসে যাইবে না, বিবাহ করিবে না এবং আমার ভূমি (দেশ) হইতে আমার অনুমতি ছাড়া বাহিরে যাইবে না, যদি আমার অনুমতি ছাড়া ইহার কোন একটি কর, তবে তোমার কিতাবাত বাতিল করার ক্ষমতা আমার হাতে। মালিক (রহঃ) বলেনঃ মুকাতাবের কিতাবাত বাতিল করার ক্ষমতা সেই ব্যক্তির হাতে নহে। বরং যদি মুকাতাব এই রকম কোন কর্ম করিয়া থাকে তবে উহার কর্তা বিষয়টি বাদশাহ হাকিম-এর নিকট উত্থাপন করিবে। পক্ষাত্তরে শর্ত করুক বা নাই করুক, মুকাতাবের পক্ষে কর্তার অনুমতি ছাড়া বিবাহ করা জায়েয নহে এবং সে প্রবাসে যাইবে না; এবং কর্তার দেশ হইতে বাহিরে যাইবে না কর্তার অনুমতি ব্যতীত। ইহা এইজন্য — এক ব্যক্তি তাহার মুকাতাবের সহিত মুকাতাবাত করিয়াছে একশত দীনারের বিনিময়ে। মুকাতাবের নিকট রহিয়াছে এক হাজার দীনার বা ততোধিক। অতঃপর সে যাইয়া কোন নারীকে বিবাহ করিলে এবং উহাকে মহর দিলে যাহা তাহার মালকে অনেক কমাইয়া দিবে এবং উহাতে “বদলে কিতাবাত” আদায় করিতে যে অপারক হইবে, ফলে তাহার কর্তার দিকে ফিরিবে দাসরূপে। যাহার নিকট কোন মাল নাই, অথবা সে প্রবাসে যাইবে (ইতিমধ্যে) তাহার কিস্তি আদায়ের সময় উপস্থিত হইবে, অথচ সে অনুপস্থিত, এইরূপ করার ইখতিয়ার মুকাতাবের নাই এবং উহার উপর মুকাতাবাত সংঘটিত হয় নাই। এইসব ইখতিয়ার তাহার কর্তার হাতে, সে ইচ্ছা করিলে তাহাকে অনুমতি দিবে এই ব্যাপারে, আর ইচ্ছা করিলে সে ইহা হইতে বারণ করিবে।