2049- عن عمران بن حصين، «أن رسول الله صلى الله عليه وسلم نهى عن الكي» قال: فابتلينا فاكتوينا فما أفلحنا ولا أنجحنا: هذا حديث حسن صحيح
Imran bin Husain narrated that the Messenger of Allah (s.a.w) prohibited cauterization. He said:"We were tested (with severe medical condition) so we were cauterized, but we did not have good results, nor was it successful for us." Another chain reports a similar narration
Ahmad Muhammad Shakir said: Hadith Sahih
عمران بن حصین رضی الله عنہ سے روایت ہے کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے بدن داغنے سے منع فرمایا ۱؎، پھر بھی ہم بیماری میں مبتلا ہوئے تو ہم نے بدن داغ لیا، لیکن ہم کامیاب و کامران نہیں ہوئے۔ امام ترمذی کہتے ہیں: یہ حدیث حسن صحیح ہے۔
Enes (radıyallahü anh)’den rivâyete göre; “Rasûlüllah (sallallahü aleyhi ve sellem), Esad b. Zürare’yi vücudunda çıkan bazı kızıllıklardan dolayı dağlamak suretiyle tedavi etmişti.” (Ebû Dâvûd, Tıp: 7; İbn Mâce: Tıp: 23) Bu konuda Übey ve Câbir’den de hadis rivâyet edilmiştir. hadis hasen garibtir
। ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, উত্তপ্ত লোহার মাধ্যমে শরীরে দাগ দিতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমরা যখন রোগাক্রান্ত হয়ে উত্তপ্ত লোহা দ্বারা দাগ লাগিয়েছি তখন ব্যর্থতা ও বিফলতা ব্যতীত আর কিছুই পাইনি। সহীহ, ইবনু মা-জাহ (৩৪৯০)। আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ। ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, আমাদেরকে শরীরে উত্তপ্ত লোহার মাধ্যমে দাগ লাগাতে বারণ করা হয়েছে। আবূ ঈসা বলেন, ইবনু মাসউদ, উকবা ইবনু আমির ও ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। এ হাদীসটি হাসান সহীহ।
صحيح